Skip to main content

এপেল কোম্পানির মালিক কে?

আপনি কি জানেন এপেল কোম্পানির মালিক কে? এপেল ব্যবহারকারীরা হয়তো অনেকেই জানেন না এপেল কোম্পানির মালিক কে? চলুন তাহলে এপেল কোম্পানির মালিক কে? এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
এপেল কোম্পানির মালিক কে?
এখন বিশ্বের স্বনামধন্য এবং প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানি। এই কোম্পানিটি আইফোন নামক স্মার্টফোন তৈরি করে থাকে। কিন্তু আমরা অনেকেই এপেল কোম্পানির মালিক কে? এ বিষয়টি জানতে চাই। সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: এপেল কোম্পানির মালিক কে?

ভূমিকা

এপেল সারা বিশ্বের অন্যতম একটি স্মার্টফোন নির্মাতা কোম্পানি। এই কোম্পানিটির পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন মানুষ ব্যবহার করে থাকে। আইফোন ছাড়াও কোম্পানিটি ল্যাপটপ, ম্যাকবুক, এপেল টিভি, আইপড ইত্যাদি পণ্য তৈরি করে থাকে। এপেল পণ্য তৈরি করার জন্য উন্নত মানের জিনিস ব্যবহার করা হয়। এই কোম্পানিটি তার আয়ের বেশিরভাগ মানসম্পন্ন পণ্য তৈরিতে এবং গবেষণার কাজে ব্যবহার করে।
তাই অন্যান্য কোম্পানি তুলনাই এপেল কোম্পানির পণ্যের চাহিদা বেশি এবং দামও বেশি। এপেল কোম্পানির কিছু প্রোডাক্ট যেমন স্মার্ট ওয়াচ, ম্যাকবুক, ল্যাপটপ ইত্যাদি পণ্যের চাহিদা সারা বিশ্বে রয়েছে। সারা বিশ্বে অসংখ্য মানুষ এই কোম্পানির পণ্য ব্যবহার করে কিন্তু অনেকেই জানে না এপেল কোম্পানির মালিক কে? চলুন তাহলে জেনে নেই এই বিখ্যাত কোম্পানি এপেল কোম্পানির মালিক কে? সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

এপেল কি?

এপেল সম্পর্কে যদি বলতে চাই তাহলে বলব এপেল হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় বিশ্বস্ত মোবাইল তৈরীর প্রতিষ্ঠান। আপনি যদি মোবাইল কোম্পানির তালিকার দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন সবার শীর্ষে রয়েছে এপেল কোম্পানি। কারণ এই কোম্পানির প্রোডাক্টগুলো অনেক উন্নত মানের এবং টেকসই। আমাদের দেশের মতো ভারতে এপেল এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। ভারতের মানুষজন এপেল এর স্মার্টফোন ব্যবহারের প্রতি বেশি আকর্ষিত হচ্ছে। এর প্রধান কারণ হলো বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম এবং প্রতিষ্ঠিত স্মার্ট ফোন নির্মাতা কোম্পানি হল এপেল। তাই এপেল এর পণ্য ভারতের মানুষের কাছে অনেক পছন্দের।

এপেল কোন দেশের কোম্পানি?

আমেরিকার একটি কোম্পানি হল এপেল। কোম্পানির সদর দপ্তর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফর্নিয়া শহরে। কোম্পানির প্রধান প্রতিষ্ঠাতা হলেন স্টিভ জবস। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে আরো দুইজন সহযোগী ছিলেন তারা হলেন স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন। ১৯৭৬ সালে এই কোম্পানিটি চালু করা হয়। কোম্পানিটির বেশিরভাগ পণ্য তৈরি হয় আমেরিকাতে এবং সারা বিশ্বে তা বিক্রয় হয়। এপেল কোম্পানি বিশ্বের বৃহত্তম প্রযুক্তি ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অন্যতম প্রতিষ্ঠান।

এই কোম্পানিটি আইফোন ছাড়াও এপেল ওয়াচ, এপেল টিভি, আইপড, এপেল পেন্সিল ইত্যাদি পণ্য তৈরি করে থাকে। এপেল কোম্পানির রয়েছে নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম। এপেল কোম্পানির অপারেটিং সিস্টেমের নাম আইওএস। এই অপারেটিং সিস্টেমটি অনেক নিরাপদ অপারেটিং সিস্টেম। এপেল কোম্পানি অনেক প্রযুক্তি বাজারে ছেড়েছে। অতীতে বড় কম্পিউটার ব্যবহার করা হতো বিভিন্ন কাজের জন্য। এই কম্পিউটারগুলোতে কাজ করা অনেক কঠিন ছিল।

এপেল কোম্পানিটি প্রথম ছোট কম্পিউটার নিয়ে আসে বাজারে। ২০০৭ সালে তাদের প্রথম স্মার্ট ফোন বাজারে আসে। আমেরিকার প্রথম কোম্পানি হিসেবে এপেল এক ট্রিলিয়ন মূল্য অতিক্রম করেছে। এখন নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন এপেল কোম্পানি কোন দেশের কোম্পানি। এরপর আমরা জানবো এপেল কোম্পানির মালিক কে? এ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

এপেল কোম্পানির মালিক কে?

আমরা এপেল কোম্পানি কোন দেশের সে সম্পর্কে জানলাম। আমেরিকার একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি হল এপেল কোম্পানি। এখন আমি আপনাদের জানাবো এপেল কোম্পানির মালিক কে? এ সম্পর্কে বিস্তারিত। অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন এপেল কোম্পানির মালিক কে? এখন আমি আপনাদের সেই প্রশ্নের উত্তর দিব। এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন এপেল কোম্পানির মালিক সম্পর্কে।

১৯৭৬ সালের এক এপ্রিল তিনজন ব্যক্তির হাত ধরে এপেল কোম্পানি যাত্রা শুরু করে। তিনজন ব্যক্তির মধ্যে প্রধান ছিলেন স্টিভ জবস এবং তার দুজন সহযোগী হিসেবে ছিলেন স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন। কোম্পানিটি চালু হওয়ার কিছুদিন পর রোনাল্ড ওয়েন তার শেয়ার বাকিদের কাছে বিক্রি করে এপেল কোম্পানি থেকে চলে যান। রোনাল্ড ওয়েন ৮০০ মার্কিন ডলেরর বিনিময়ে তার শেয়ার বিক্রি করে দেন।
এরপর থেকে স্টিভ জবস নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত করেন। তিনি একজন সফল উদ্ভাবক এবং দক্ষ ডিজাইনার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। এখন নিশ্চয়ই আপনারা জানতে পেরেছেন এপেল কোম্পানির মালিক কে? আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে এপেল কোম্পানির মালিক কে? এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

এপেল কোম্পানি কি কি তৈরি করে?

আপনারা উপরে এপেল কোম্পানি কোন দেশের কোম্পানি এবং এপেল কোম্পানির মালিক সম্পর্কে জানতে পারলেন। অনেকেই মনে করে থাকেন এপেল কোম্পানির শুধু স্মার্টফোন তৈরি করে। মানুষের এ ধারণাটি ভুল। কারণ আপেল কোম্পানি স্মার্টফোন তৈরির পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পণ্য তৈরি করে থাকে। আর এইসব পণ্যের চাহিদা বিশ্বের বাজারে অনেক। এপেলের তৈরি অন্যান্য প্রডাক্টের চাহিদাও অনেক। এপেল কোম্পানি থেকে তৈরি প্রোডাক্টগুলো নিচে দেওয়া হলো।
  • আইপ্যাড
  • ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম
  • আইফোন
  • আই ও এস
  • অ্যাপল পেন্সিল
  • হোম পড
  • অ্যাপল টিভি
  • এয়ার ট্যাগ
  • চার্জার
  • লজিক প্রো
  • ইয়ারফোন
  • আইপড
উপরের প্রোডাক্টগুলি এপেল এর জনপ্রিয় প্রোডাক্ট। এসব প্রোডাক্টগুলো সারা বিশ্বে অনেক চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা রয়েছে। আপনি এইসব প্রোডাক্ট কিনতে চাইলে অবশ্যই আপনার বাজেট বেশি রাখতে হবে। কারণ এপেলের প্রোডাক্টগুলো টেকসই হয় এবং দামও বেশি। এই প্রোডাক্টগুলো আপেলের নিজস্ব প্রোডাক্ট। আপনি যদি এপেল লাভার হয়ে থাকেন তাহলে উপরোক্ত প্রোডাক্টগুলো আপনার সংগ্রহে রাখতে পারেন।

এপেল এর ইতিহাস

বর্তমানে সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত এবং জনপ্রিয় কোম্পানি হল এপেল। এপেল কোম্পানির মালিক কে? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা উপরে দিয়েছি। এখন আমরা এপেল কোম্পানির ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এপেল কোম্পানির প্রোডাক্টগুলো অনেক উন্নত মানের এবং হাই বাজেটের হয়ে থাকে। আজকের এই জনপ্রিয় কোম্পানি একদিনে এত জনপ্রিয়তা অর্জন করে নি। এর জনপ্রিয়তা অর্জনের পিছনে রয়েছে অনেক বড় ইতিহাস।

আমরা সংক্ষেপে ইতিহাসটা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। এপেল কোম্পানি সূচনা হয় ১৯৭৬ সালের এক এপ্রিল। এপেল কোম্পানিটি তিন জন ব্যক্তির হাত ধরে সূচনা হয়। এদের মধ্যে একজন হলেন স্টিভ জবস। স্টিভ জবস এর অক্লান্ত পরিশ্রম এবং বিচক্ষণতার মাধ্যমে এপেল কোম্পানিটি আজকের এই পর্যায়ে এসেছে। এবং পৃথিবীর বুকে তিনি তার নাম লিখে যেতে পেরেছেন। প্রথম যখন এপেল কোম্পানিটি শুরু হয় তখন সবাই কম্পিউটার তৈরি কথা ভাবছিল।

এপেল কোম্পানি কম্পিউটার তৈরি করবে এবং সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিবে। কিন্তু যখন তারা কম্পিউটার তৈরি করল তখন সে কম্পিউটার অনেক বড় এবং ভারী ছিল। এরপর তারা চিন্তা করলো সহজে বহনযোগ্য ছোট কম্পিউটার তৈরি করা কথা। এই কোম্পানিটির জনপ্রিয়তা শুরু হয় যখন তারা তাদের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম চালু করে। তাদের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেমের নাম হল মেকিনটোস।

মজার বিষয় হলো এপেলের স্মার্টফোনগুলো অপারেট করার জন্য আপনি এই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারবেন। এভাবে আস্তে আস্তে এপেল কোম্পানি বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত একটা কোম্পানি হয়ে ওঠে। সংক্ষেপে এপেল কোম্পানির ইতিহাস আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। আশা করছি এপেল কোম্পানির ইতিহাস সম্পর্কে আপনাদের ধারণা হয়েছে।

শেষ কথা: এপেল কোম্পানির মালিক কে?

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আমরা এপেল কোম্পানির মালিক কে? এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনারা এপেল কোম্পানির মালিক কে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পেরেছেন। অনেকেই জানতে চেয়েছেন এপেল কোম্পানির মালিক কে? তাদের উদ্দেশ্যে আমার আজকের এই পোস্ট। এপেল কোম্পানি এবং এপেল কোম্পানির মালিক সম্পর্কে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তুলে ধরেছি।
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আশা করি এপেল কোম্পানি সম্পর্কে আপনাদের পূর্ণ ধারণা এসেছে। আজকের আলোচনাগুলো আপনাদের কেমন লাগলো আমাদেরকে জানাবেন। আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনার উপকার হয় তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আপনার প্রয়োজনীয় মতামত আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন। সকলের সুস্থতা কামন কামনা করে আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। ধন্যবাদ। ২৫৭৯২

Comments

Popular posts from this blog

বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন

হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এ বিষয়টি আপনি জানতে আগ্রহী বলেই এই পোস্টটি পড়তে এসেছেন। তাই বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এই বিষয় নিয়ে আজকে আপনাকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। যাদের মাস্টার কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড নেই তারা নিচের পদক্ষেপ গুলো মেনে বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন তা দেখানো হবে।  আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে বিকাশের মাধ্যমে ও ফেসবুক বুস্ট করা যায়। আমরা হয়তো সবাই জানি ফেসবুক বুস্ট করার জন্য মাস্টার কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ডের প্রয়োজন হয়।বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন বা আদেও যে বিকাশের মাধ্যমে বুস্ট করা যায় এ বিষয়ে কারোই ধারণা নেই বললেই চলে। তাই বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এ বিষয়টি জানার পাশাপাশি ও আমাদের আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।  পেজ সূচিপত্রঃ  ফেসবুক বুস্ট  ফেসবুক বুস্ট করতে কত টাকা লাগে ফেসবুক বুস্টের জন্য যেসব মানা জরুরী বিকাশের মাধ্যমে ফ...

হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায়

হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় বর্তমানে হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা একটি কমন সমস্যা। হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানা থাকলে ব্যাথা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তাই আমাদের সকলের হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় গুলো জেনে রাখা প্রয়োজন। আজকে আমরা হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানব। হাঁটুর জয়েন্টের ব্যথা যে কোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। বিশেষ করে বয়স্ক মানুষ এবং যাদের ওজন বেশি তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়। অথবা অন্যান্য বয়সের মানুষের আঘাত জনিত কারণে কিংবা হাড় ক্ষয়ের কারণেও হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে। সুচিপত্রঃ- হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় ভুমিকা হাঁটুর ব্যথা কেন হয় হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমাতে পুষ্টিকর খাবার উপসংহার ভুমিকাঃ বর্তমানে বিজ্ঞানের আশীর্বাদ এর ফলে বিভিন্ন রকমের কাজ করা বিভিন্ন রকম যন্ত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। এ সকল যন্ত্র আবিষ্কার হওয়া...

বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে

ফেসবুক আইডি প্রমোট করার নিয়ম আপনি কি জানেন বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে। বাচ্চাদের ত্বক প্রচন্ড পরিমাণে সেন্সিটিভ হয়। তাই বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এই নিয়ে অনেক গবেষকগণ অনেক ধরনের মতবাদ ব্যক্ত করেছেন। আজ সেই মতবাদ গুলোকে অনুসরণ করেই আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এ সম্বন্ধে । ঠান্ডা আবহাওয়া ও ঠান্ডা জনিত খাবার একটা শিশুর জন্য মারাত্মক অসুস্থতার কারণ হতে পারে। এমত অবস্থায় বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এ বিষয়ে ধারণা থাকা প্রত্যেকেরই উচিত। তাই আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। পোস্ট সূচিপত্র: বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে ভূমিকা বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায় বাচ্চাদের সর্দি হলে করণীয় আইসক্রিম খেলে কি ক্ষতি হয় আইসক্রিম এর উপকারিতা শেষ কথা ভূমিকা বাচ্চা ও বয়স্কদের জন্য ঠান্ডা আবহাওয়া মোটেই সুবিধা জনক নয়। তেমনি ঠান্ডা খাবারও বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক...