Skip to main content

হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয়

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয়। আজকের এই পোস্টে হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করব। হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় এ সম্পর্কে জানলে আপনার অনেক উপকার হবে।
হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয়
বর্তমানে আমাদের সমাজে অনেকেই গান শোনার জন্য হেডফোন ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু অনেকেই এর ক্ষতিকর বিষয় সম্পর্কে জানেন না। চলুন তাহলে হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি।

পোস্ট সূচিপত্র: হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয়

ভূমিকা

সারা বিশ্বের মানুষ এখন একটি মুহূর্তেও হেডফোন ছাড়া চলতে পারে না। গান শোনা, ভিডিও দেখা, ইউটিউবে ভিডিও দেখা ইত্যাদি বিষয়ে মানুষ সব সময় হেডফোন ব্যবহার করেন। হেডফোন ছাড়া যেন মানুষের একটি দিনও কাটেনা। হেডফোন ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ যেমন সুবিধা পাচ্ছে তেমন এর কিছু অসুবিধা রয়েছে। বেশি হেডফোন ব্যবহার করলে কানের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। হেডফোনের ব্যবহার বেশি করলে অনেক সময় মানুষ শ্রবণ শক্তি হারিয়ে ফেলতে পারে।

বিশেষ করে ইয়াং জেনারেশন হেডফোন বেশি ব্যবহার করে থাকে। অনেকে হেডফোনে দীর্ঘ সময় ধরে গান শুনে থাকে। যা আমাদের কানের জন্য অনেক ক্ষতিকর। হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় তা অনেকেই জানেন না। আজকের পোস্টে আমরা দীর্ঘ সময় হেডফোন ব্যবহার করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে সে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।

হেডফোন বেশি বাজালে কি হয়

বর্তমানে হেডফোন ব্যবহার করেন না এমন মানুষের সংখ্যা অনেক কম। হেডফোন বেশি বাজালে কি সমস্যা দেখা দেয় নিচে তা বর্ণনা করা হলো।
  • হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করলে সরাসরি এই শব্দ আমাদের কানে যায়। ১০০ ডেসিবল এর বেশি মাত্রায় আওয়াজ গেলে আমাদের কানে সমস্যা হতে পারে। চিরতরে নষ্ট হয়ে যেতে পারে আমাদের শ্রবণ শক্তি।
  • বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে দীর্ঘ সময় ধরে হাইবলিউম এ হেডফোনে গান শুনলে তা কান থেকে খোলার পর আমরা কিছু শুনতে পাই না। তাই উচ্চস্বরে কখনো গান শুনবেন না। ৭০ থেকে ৮০ ডেসিবল ভলিউম এ গান শুনবেন। এতে করে আপনার শ্রবণ শক্তি ভালো থাকবে।
  • রাস্তা পারাপারের সময় হেডফোন ব্যবহার করবেন না। যদি হেডফোন ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই ফুটপাত দিয়ে চলাচল করুন।
  • হেডফোন থেকে সৃষ্ট ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন মস্তিষ্কের অনেক ক্ষতি করে। তাই উচ্চস্বরে হেডফোনে বেশিক্ষণ গান শুনবেন না।
  • হেডফোন কোম্পানিগুলো এখন তাদের হেডফোন অনেক এয়ারটাইট করে ফেলেছে। যার ফলে হেডফোন পড়লে কানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। এর ফলে কানে সংক্রমন দেখা দিতে পারে।
  • আপনার হেডফোন কারো সঙ্গে শেয়ার করবেন না। একজনের হেডফোন অন্যজন শেয়ার করলে কানে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ দেখা দেয়।
  • সাইকেল, মোটরসাইকেল, গাড়ি ইত্যাদি চালানোর সময় হেডফোন ব্যবহার করা দণ্ডনীয় অপরাধ। চলন্ত অবস্থায় কারো সাথে হেড ফোনে কথা বলতে পারবেন না।
  • যেখানে সেখানে হেডফোন ফেলে রাখবেন না। এতে করে আপনার কানের সংক্রমণ বাড়তে পারে।
হেডফোন বেশি বাজালে কি সমস্যা দেখা দেয় আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কেও ধারণা পেয়েছেন।

হেডফোন দিয়ে কতক্ষণ গান শুনতে হয়

হেডফোন কতক্ষণ সময় ব্যবহার করা যাবে তা নিয়ে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকম মতামত রয়েছে। অনেকে বলে থাকেন নরমাল ভলিউম এ দুই ঘন্টার উপরে গান শোনা ক্ষতিকর তবে সাড়ে তিন থেকে চার ঘন্টা গান শুনলে কানের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর একেবারে হাই ভলিউমে ৩০ মিনিটের বেশি গান শোনা যাবে না। এক গবেষণায় ডক্টর ফয় বলেছেন, সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী কেবল এমপিথ্রি ডিভাইসগুলি সর্বোচ্চ ভলিউম এ ৬০% পর্যন্ত মাত্রায় ৬০ মিনিটের জন্য ব্যবহার করা উচিত। তিনি আরো বলেন, ভলিউম যতো জোরে হবে আপনার সময়কাল তত কম হবে। সর্বোচ্চ ভলিউম এ আপনি মাত্র ৫ মিনিট গান শুনতে পারবেন।

হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয়

কানে কম শোনার প্রবণতা বৃদ্ধি: হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কানে কম শোনার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। কারণ অনেকক্ষণ হেডফোনের গান শুনলে আপনার কানের ভিতরের পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর ফলে আপনি কানে কম শুনতে পারেন।
  • শ্রবণে জটিলতা সৃষ্টি: দীর্ঘ সময় আপনি হেডফোনে গান শুনলে আপনি শ্রবণ জটিলতায় ভুগতে পারেন। উচ্চ শব্দে ৯০ ডেসিবেল এর বেশি শব্দে যদি গান শোনেন তাহলে কানের ক্ষতি হয়। এই শ্রবন জটিলতা এড়িয়ে চলার জন্য হেডফোন বেশি ব্যবহার করবেন না।
  • কানের যন্ত্রণা বৃদ্ধি: আমরা যখন অনেকক্ষণ হেডফোনে গান শুনি এরপর হেডফোন কান থেকে খুলে ফেললে কানে যন্ত্রণা করে। কারণ দীর্ঘ সময় হেডফোন কানে ব্যবহার করলে কানে ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে এবং অনেক সময় কানে যন্ত্রণা হতে পারে।
  • কানে ব্যথা: আপনি যদি হেডফোন দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করেন এবং গান শুনতে থাকেন তাহলে আপনার কানে ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে। কারণ উচ্চ ভলিউমে গান শুনলে কানে ব্যথা হতে পারে এবং অনেক সময় আপনি শ্রবণ শক্তি হারিয়ে ফেলতে পারেন।
  • ইনফেকশন সমস্যা: একজনের হেডফোন অন্যজন না ব্যবহার করাই ভালো। এর ফলে একজনের কানের ইনফেকশন অন্যজনের কানে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
  • বধিরতার সমস্যা: হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে মানুষ বধির হয়ে যেতে পারে। কারণ উচ্চ শব্দ আমাদের কানের জন্য ক্ষতিকর। তাই আপনি যদি বধির না হতে চান তাহলে হেডফোন ব্যবহার কমিয়ে দিন।
  • হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি: উচ্চ শব্দে হেডফোনে গান শুনলে অনেক সময় মানুষ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকিতে পড়ে। কারণ উচ্চশব্দ আমাদের হৃদরোগের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
  • মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব: অনেক সময় হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে আমাদের মনের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
  • মস্তিষ্কের ওপর বিরূপ প্রভাব: হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে মস্তিষ্কের উপর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। কারণ হেডফোনে রয়েছে ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক তরঙ্গ যা আমাদের মস্তিষ্কের সাথে সাথে কানেও সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • শিশুদের ক্ষতি: আজকাল শিশুরা কানে হেডফোন দিয়ে বিভিন্ন কার্টুন ছবি দেখে থাকে। যা শিশুদের জন্য অনেক ক্ষতির কারণ। অনেকক্ষণ কানে হেডফোন দিয়ে শিশুরা গান শুনতে থাকে। এর ফলে শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশের সমস্যা হতে পারে। অনেক শিশুর ছোটবেলা থেকে বধির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • শ্রুতি পথে বাতাসের বাধা: এখন মোবাইল কোম্পানিগুলো হেডফোন বা ইয়ারফোন গুলো এত এয়ার টাইট করছে যে কানে কোন বাতাস ঢুকতে পারে না। এই হেডফোনগুলো পড়ে থাকলে কানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না এবং কানের সমস্যা দেখা দেয়।
  • মাথা ব্যথা: আপনি দীর্ঘ সময় কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনলে মাথা ব্যথা করতে পারে। কারণ কানের সাথে মাথায় একটা সংযোগ রয়েছে। তাই যাদের বেশি মাথাব্যথা হয় এবং হেডফোনে গান শুনেন তারা হেডফোনের ব্যবহার কমিয়ে দিন।
  • শ্রবণ শক্তির জড়তা: দীর্ঘ সময় ধরে কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনলে আপনার শ্রবন শক্তির জড়তা সৃষ্টি হতে পারে। তাই দীর্ঘ সময় ধরে কানে হেডফোন ব্যবহার কমিয়ে দিন।
  • মাথা ঘোরা: আমাদের অনেক সময় মাথা ঘোরার সমস্যা দেখা দেয়। এ সমস্যার মুলে রয়েছে হেডফোনের ব্যবহার। আপনি হেডফোনের ব্যবহার কমিয়ে দিন দেখবেন আপনার মাথা ঘোরা সমস্যা আস্তে আস্তে কমে গেছে।
  • অনিদ্রা: অনেকে দীর্ঘ সময় ধরে রাতে হেডফোন ব্যবহার করে গান অথবা ভিডিও দেখেন। এর ফলে আপনার অনিদ্রা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই রাতে যদি ভাল ঘুমাতে চান তাহলে হেডফোনের ব্যবহার কমিয়ে দিন।
আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয়। তাই আপনি আপনার শ্রবন শক্তি ঠিক রাখার জন্য দীর্ঘ সময় হেডফোন ব্যবহার করবেন না।

শেষ কথা: হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয়

প্রিয় পাঠক, আজকের এই পোষ্টটি পড়ে আপনারা হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে জানতে পারলেন। আশা করি হেডফোনে দীর্ঘ সময় গান শুনলে কি ক্ষতি হয় তা বুঝতে আপনাদের কষ্ট হয়নি। আপনারা যদি শ্রবণশক্তি না হারাতে চান তাহলে হেডফোন ব্যবহার কমিয়ে দিন।
বেশি হেডফোন ব্যবহার করলে এবং গান হেডফোনে বেশি শুনলে আপনার শ্রবণ শক্তি হ্রাস পেতে পারে। তাই কানের সমস্যার সমাধানে হেডফোনের ব্যবহার কমিয়ে দিন। আজকের পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমরা আপনার মূল্যবান কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ। ২৫৭৯২

Comments

Popular posts from this blog

বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন

হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এ বিষয়টি আপনি জানতে আগ্রহী বলেই এই পোস্টটি পড়তে এসেছেন। তাই বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এই বিষয় নিয়ে আজকে আপনাকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। যাদের মাস্টার কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড নেই তারা নিচের পদক্ষেপ গুলো মেনে বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন তা দেখানো হবে।  আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে বিকাশের মাধ্যমে ও ফেসবুক বুস্ট করা যায়। আমরা হয়তো সবাই জানি ফেসবুক বুস্ট করার জন্য মাস্টার কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ডের প্রয়োজন হয়।বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন বা আদেও যে বিকাশের মাধ্যমে বুস্ট করা যায় এ বিষয়ে কারোই ধারণা নেই বললেই চলে। তাই বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এ বিষয়টি জানার পাশাপাশি ও আমাদের আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।  পেজ সূচিপত্রঃ  ফেসবুক বুস্ট  ফেসবুক বুস্ট করতে কত টাকা লাগে ফেসবুক বুস্টের জন্য যেসব মানা জরুরী বিকাশের মাধ্যমে ফ...

হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায়

হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় বর্তমানে হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা একটি কমন সমস্যা। হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানা থাকলে ব্যাথা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তাই আমাদের সকলের হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় গুলো জেনে রাখা প্রয়োজন। আজকে আমরা হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানব। হাঁটুর জয়েন্টের ব্যথা যে কোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। বিশেষ করে বয়স্ক মানুষ এবং যাদের ওজন বেশি তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়। অথবা অন্যান্য বয়সের মানুষের আঘাত জনিত কারণে কিংবা হাড় ক্ষয়ের কারণেও হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে। সুচিপত্রঃ- হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় ভুমিকা হাঁটুর ব্যথা কেন হয় হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমাতে পুষ্টিকর খাবার উপসংহার ভুমিকাঃ বর্তমানে বিজ্ঞানের আশীর্বাদ এর ফলে বিভিন্ন রকমের কাজ করা বিভিন্ন রকম যন্ত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। এ সকল যন্ত্র আবিষ্কার হওয়া...

বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে

ফেসবুক আইডি প্রমোট করার নিয়ম আপনি কি জানেন বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে। বাচ্চাদের ত্বক প্রচন্ড পরিমাণে সেন্সিটিভ হয়। তাই বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এই নিয়ে অনেক গবেষকগণ অনেক ধরনের মতবাদ ব্যক্ত করেছেন। আজ সেই মতবাদ গুলোকে অনুসরণ করেই আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এ সম্বন্ধে । ঠান্ডা আবহাওয়া ও ঠান্ডা জনিত খাবার একটা শিশুর জন্য মারাত্মক অসুস্থতার কারণ হতে পারে। এমত অবস্থায় বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এ বিষয়ে ধারণা থাকা প্রত্যেকেরই উচিত। তাই আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। পোস্ট সূচিপত্র: বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে ভূমিকা বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায় বাচ্চাদের সর্দি হলে করণীয় আইসক্রিম খেলে কি ক্ষতি হয় আইসক্রিম এর উপকারিতা শেষ কথা ভূমিকা বাচ্চা ও বয়স্কদের জন্য ঠান্ডা আবহাওয়া মোটেই সুবিধা জনক নয়। তেমনি ঠান্ডা খাবারও বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক...