Skip to main content

যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয়

যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে সব কারণ নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে। যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সেই কারণগুলো সম্পর্কে আপনার জানা দরকার। যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণগুলো সম্পর্কে জানতে পারলে আপনি সচেতন হতে পারবেন।
যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয়
আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ঘামের কারণে দুর্গন্ধ দেখা দিতে পারে। যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণগুলো জানা থাকলে আপনি শরীর থেকে দুর্গন্ধ দূর করতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্র: যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয়

ভূমিকা

প্রতিটি মানুষের শরীরে একটা নির্দিষ্ট গন্ধ থাকে। এটা একটা মানুষের শরীরের নিজের গন্ধ। কিন্তু এই গন্ধ যদি দুর্গন্ধে পরিণত হয় তখন বিষয়টি আপত্তিকর দেখা যায়। শরীর থেকে যখন দুর্গন্ধ বের হয় তখন অনেক লজ্জায় পড়তে হয়। এর সাথে আরো যুক্ত হয় স্বাস্থ্যঝুঁকি। শরীরে দুর্গন্ধের কারণে অনেক মানুষ পাশে থাকতে পারে না। আসলে আমাদের শরীরে যে ঘাম হয় তাতে কোন দুর্গন্ধ থাকে না। কিন্তু এই ঘামের সাথে যখন ব্যাকটেরিয়া বিক্রিয়া করে তখন দুর্গন্ধ তৈরি করে।

একটা মানুষের শরীর থেকে যখন দুর্গন্ধ ছড়ায় তখন আশেপাশের মানুষ বিষয়টা খারাপ দৃষ্টিতে দেখে। যার শরীর থেকে দুর্গন্ধ বের হয় সে নিজেও লজ্জাবোধ করে। যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণগুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয়

শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে যে সকল কারণে দুর্গন্ধ দেখা দেয় নিচে তা আলোচনা করা হলো।
  • আন্ডারআর্মের বাজে দুর্গন্ধ: অনেক সময় ভালো করে গোসল করার পরেও আন্ডারআর্ম বা বগলের দুর্গন্ধ থেকে যায়। এর প্রধান কারণ হলো শরীরে ম্যাগনেসিয়াম এর অভাব। শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে বগলের বাজে দুর্গন্ধ দেখা দেয়। ম্যাগনেসিয়াম শরীর দুর্গন্ধ মুক্ত রাখে। কোন কারনে শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে শরীরে দুর্গন্ধ দেখা দেয়। বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড, ক্যাফেইন, চা ইত্যাদি খাওয়ার কারণে শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব দেখা দেয়। যার ফলে আন্ডারআর্মের বাজে দুর্গন্ধ দেখা দেয়।
  • মুখ দিয়ে পঁচা ডিমের মতো গন্ধ: নিয়মিত দাঁত মাজা, মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করলে মুখে গন্ধ হয় না। কিন্তু এরপরও যদি মুখ থেকে পঁচা ডিমের মতো গন্ধ বের হয় তাহলে বুঝতে হবে শরীরে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হয়েছে। Helicobacter pylori নামক এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যারা পরিপাকতন্ত্রে ইনফেকশন তৈরি করে। এর ফলে মুখ দিয়ে পঁচা ডিমের মতো গন্ধ বের হয়। অনেক সময় এরা আলসার এবং গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারও সৃষ্টি করে থাকে। এদের সংক্রমণ সহজে বোঝা যায় না। এই ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের কারণে মুখ থেকে বাজে দুর্গন্ধ বের হয়। আবার অনেক সময় মুখ থেকে পঁচা আপেলের মত, পচা মাছের মত এবং আঁশটে গন্ধ বের হয়। এগুলো সাধারণত হয়ে থাকে দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা, হরমোন জনিত সমস্যা এবং জেনেটিক্যাল সমস্যার কারণে।
  • পা থেকে দুর্গন্ধ: সাধারণত যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় তার মধ্যে একটি হলো ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ। পা থেকে দুর্গন্ধ বের হলে আমরা সকলে জুতা এবং মুজাকে দায়ী করে থাকি। আসলে এই সমস্যার জন্য দায়ী হল পা, পায়ের ত্বক এবং ঘামানো পা। পা যখন ঘেমে যায় তখন সেখানে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয় এবং দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। গ্রীষ্ম অথবা শীতকাল যে সময়েই পা ঘামুক না কেন বুঝতে হবে হাইপার হাইড্রোসিসের সমস্যা হয়েছে। এ সময় শরীরের অন্য অঙ্গের তুলনায় পা বেশি ঘামে। আর এই ঘামযুক্ত পায়ে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয় এবং দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে। এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট যাবেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।
  • কান থেকে তীব্র দুর্গন্ধ: অনেক সময় দেখা যায় কান থেকে অনেক বাজে দুর্গন্ধ বের হয়। কানের পেছনে এবং ভেতরের অংশ থেকে এরকম বাজে দুর্গন্ধ বের হয়। এ ধরনের দুর্গন্ধ বের হওয়ার মূল কারণ হলো কানের ওয়াক্স। কানের ওয়াক্সের কারনে কান থেকে তীব্র দুর্গন্ধ বের হয়। এছাড়াও কানের ইনগ্রোন হেয়ার এবং সিবাসকাসের নিঃসরণ এর ফলে কানে ইনফেকশন হয়ে থাকে। আর এই ইনফেকশন হওয়ার ফলে কান থেকে তীব্র দুর্গন্ধ বের হয়। এরকম সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
  • স্বাভাবিকের তুলনায় মলে বাজে গন্ধ: সাধারণত মলে দুর্গন্ধ রয়েছে কিন্তু কোন কারনে আরো ঝাঁঝালো বাজে গন্ধ দেখা দিলে বুঝতে হবে অন্ত্রে কোন সমস্যা হয়েছে। অনেক সময় অন্ত্রে ইনফেকশন হলে মল থেকে বাজে দুর্গন্ধ বের হয়। তাই স্বাভাবিকের তুলনায় যদি মল থেকে বাজে দুর্গন্ধ বের হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণগুলো নিয়ে উপরে আলোচনা করা হলো। আশা করি আপনারা যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণ গুলো বুঝতে পেরেছেন। এরকম সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

শরীরের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়

আমাদের সবার শরীরেই গন্ধ রয়েছে। আমরা অনেকেই জানিনা আমাদের ঘামে দুর্গন্ধ হয় না। আমাদের ঘামে যখন ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হয় তখন ঘাম থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। অনেক মানুষ আছে যাদের শরীর থেকে এত বাজে দুর্গন্ধ বের হয় যে তাদের আশেপাশে যাওয়া যায় না। সাধারণত শরীরের এই দুর্গন্ধ তৈরি হয় বয়ঃসন্ধিকালের পর থেকে। শরীরের দুর্গন্ধ দূর করার কিছু উপায় রয়েছে।

শরীরের দুর্গন্ধ দূর করার উপায় গুলো জানলে আপনি সহজেই আপনার শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে পারবেন। যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সেই কারণগুলো জানতে পারলে আপনি শরীর থেকে দুর্গন্ধ দূর করতে পারবেন। নিচে দুর্গন্ধ দূর করার উপায় গুলো বর্ণনা করা হলো।
  • নিয়মিত গোসল করুন: শরীর থেকে দুর্গন্ধ দূর করার প্রধান উপায় হল নিয়মিত সুগন্ধি সাবান দিয়ে গোসল করা। নিয়মিত গোসল করলে শরীরের ঘামযুক্ত স্থানে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে না। নিয়মিত গরম পানি দিয়ে গোসল করলে শরীরের দুর্গন্ধ কমে যায়। আর গোসলের সময় অবশ্যই শরীরের যেসব অংশে ঘাম হয় সে সকল অংশ ভালো করে পরিষ্কার করবেন। তাহলে শরীরে দুর্গন্ধ কমে যাবে। ব্যায়াম করার পর শরীর ঘেমে গেলে দ্রুত গোসল করে ফেলুন এবং ঘামযুক্ত স্থান গুলো পরিষ্কার করে ফেলুন। এভাবে আপনি আপনার শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে পারেন।
  • সুতি কাপড় ব্যবহার করুন: শরীরে দুর্গন্ধ দূর করতে ব্যবহার করুন সুতি কাপড়। নাইলন বা পলিস্টার কাপড়ের তুলনায় সুতি কাপড় অনেক ভালো। সুতি কাপড় পড়লে শরীরে বাতাস চলাচল করে। শরীরে বাতাস চলাচল করলে ঘাম কম হয় এবং দুর্গন্ধ হবে না। তাই সুতি কাপড় ব্যবহার করার অভ্যাস করুন।
  • ডিওডেরান্ট এবং পারফিউম ব্যবহার করুন: আপনার বগলের দুর্গন্ধ দূর করতে ব্যবহার করুন ভালো ডিওডেরান্ট। ভালো ডিওডেরান্ট বগলের দুর্গন্ধ দূর করে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বন্ধ করে। এছাড়াও শরীরের দুর্গন্ধ দূর করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন ভালো পারফিউম। সুগন্ধি যুক্ত পারফিউম ব্যবহার করলে শরীরের দুর্গন্ধ বের হয় না। এভাবে আপনি আপনার শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে পারেন।
  • খাদ্যাভাসে পরিবর্তন: আপনি যদি আপনার নিয়মিত খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আনেন তাহলে অনেক সময় শরীরের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে পারবেন। সাধারণত যারা শাকসবজি খায় তাদের শরীরে দুর্গন্ধ কম হয়। আর যারা মাছ, মাংস বা আমিষ জাতীয় খাবার বেশি খায় তাদের শরীরে দুর্গন্ধ বেশি হয়। কারণ হলো আমিষ জাতীয় খাবারে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বেশি থাকে। তাই আপনার খাবারের টেবিলে সবজি জাতীয় খাবার বেশি রাখুন। আমিষ জাতীয় খাবার খেলে আমাদের মলে দুর্গন্ধ বেশি হয়। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত শাকসবজি খাবেন।
  • শরীরের লোম পরিষ্কার করুন: শরীরের যে সব অংশে লোম বেশি হয় যেমন বগল এবং জননাঙ্গ। এইসব অংশের লোমগুলো পরিষ্কার করুন। কারণ এইসব অংশের লোম বেশি থাকলে ব্যাকটেরিয়া এখানে বসবাস করে এবং ঘামের সাথে বিক্রিয়া করে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে। তাই এইসব স্থানে লোমগুলো সব সময় পরিষ্কার করে রাখুন। এতে করে ব্যাকটেরিয়া ঘামের সাথে সংক্রমিত হয়ে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করতে পারবেনা।

শরীরের দুর্গন্ধ দূর করার সাবান

শরীরে দুর্গন্ধ দূর করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন সুগন্ধি যুক্ত সাবান। এছাড়াও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ দূর করার জন্য অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন। নিয়মিত গোসল করার সময় অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান এবং বডি ওয়াশ ব্যবহার করুন। এর ফলে আপনার শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যাবে এবং দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাবেন। বাজারে অনেক ধরনের অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান পাওয়া যায়।

যদি শরীরে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ দেখা দেয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান গুলো গোসলের সময় ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরের দুর্গন্ধ কমে যাবে। যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণগুলো জানার পাশাপাশি আপনি আরও জানলেন কিভাবে দুর্গন্ধ দূর করা যায়। আশা করি আপনি যদি উপরের নিয়ম গুলো অনুসরণ করেন তাহলে শরীর দুর্গন্ধ মুক্ত রাখতে পারবেন।

শেষ কথা: যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয়

প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণগুলো সম্পর্কে জানলাম। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্গন্ধ দেখা দেয় সে কারণগুলো আপনারা সুন্দরভাবে বুঝতে পারবেন। শরীরের দুর্গন্ধ দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন।
আর শরীরের দুর্গন্ধ দূর করার আরেকটি উপায় হল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা। এ বিষয়গুলো মেনে চললে শরীরের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে পারবেন। আমার পোস্টটি পড়ে যদি আপনার উপকার হয় তবে অবশ্যই পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। ২৫৭৯২

Comments

Popular posts from this blog

বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন

হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এ বিষয়টি আপনি জানতে আগ্রহী বলেই এই পোস্টটি পড়তে এসেছেন। তাই বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এই বিষয় নিয়ে আজকে আপনাকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। যাদের মাস্টার কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড নেই তারা নিচের পদক্ষেপ গুলো মেনে বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন তা দেখানো হবে।  আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে বিকাশের মাধ্যমে ও ফেসবুক বুস্ট করা যায়। আমরা হয়তো সবাই জানি ফেসবুক বুস্ট করার জন্য মাস্টার কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ডের প্রয়োজন হয়।বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন বা আদেও যে বিকাশের মাধ্যমে বুস্ট করা যায় এ বিষয়ে কারোই ধারণা নেই বললেই চলে। তাই বিকাশের মাধ্যমে ফেসবুক বুস্ট যেভাবে করবেন এ বিষয়টি জানার পাশাপাশি ও আমাদের আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।  পেজ সূচিপত্রঃ  ফেসবুক বুস্ট  ফেসবুক বুস্ট করতে কত টাকা লাগে ফেসবুক বুস্টের জন্য যেসব মানা জরুরী বিকাশের মাধ্যমে ফ...

হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায়

হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় বর্তমানে হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা একটি কমন সমস্যা। হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানা থাকলে ব্যাথা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তাই আমাদের সকলের হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় গুলো জেনে রাখা প্রয়োজন। আজকে আমরা হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানব। হাঁটুর জয়েন্টের ব্যথা যে কোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। বিশেষ করে বয়স্ক মানুষ এবং যাদের ওজন বেশি তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়। অথবা অন্যান্য বয়সের মানুষের আঘাত জনিত কারণে কিংবা হাড় ক্ষয়ের কারণেও হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে। সুচিপত্রঃ- হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় ভুমিকা হাঁটুর ব্যথা কেন হয় হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায় হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমাতে পুষ্টিকর খাবার উপসংহার ভুমিকাঃ বর্তমানে বিজ্ঞানের আশীর্বাদ এর ফলে বিভিন্ন রকমের কাজ করা বিভিন্ন রকম যন্ত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। এ সকল যন্ত্র আবিষ্কার হওয়া...

বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে

ফেসবুক আইডি প্রমোট করার নিয়ম আপনি কি জানেন বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে। বাচ্চাদের ত্বক প্রচন্ড পরিমাণে সেন্সিটিভ হয়। তাই বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এই নিয়ে অনেক গবেষকগণ অনেক ধরনের মতবাদ ব্যক্ত করেছেন। আজ সেই মতবাদ গুলোকে অনুসরণ করেই আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এ সম্বন্ধে । ঠান্ডা আবহাওয়া ও ঠান্ডা জনিত খাবার একটা শিশুর জন্য মারাত্মক অসুস্থতার কারণ হতে পারে। এমত অবস্থায় বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে এ বিষয়ে ধারণা থাকা প্রত্যেকেরই উচিত। তাই আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। পোস্ট সূচিপত্র: বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে ভূমিকা বাচ্চারা কতক্ষণ বরফের মধ্যে থাকতে পারে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায় বাচ্চাদের সর্দি হলে করণীয় আইসক্রিম খেলে কি ক্ষতি হয় আইসক্রিম এর উপকারিতা শেষ কথা ভূমিকা বাচ্চা ও বয়স্কদের জন্য ঠান্ডা আবহাওয়া মোটেই সুবিধা জনক নয়। তেমনি ঠান্ডা খাবারও বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক...